কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে (বর্তমানে মওলানা আজাদ কলেজ) পড়ার সময় শেখ মুজিবুর রহমান আবাসিক ছাত্র হিসেবে ‘বেকার গভর্নমেন্ট হোস্টেল’ এর ২৪ নং কক্ষে থাকতেন (১৯৪৬)। শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি সংরক্ষণার্থে কক্ষটিকে এখন জাদুঘরে পরিণত করা হয়েছে।
কলকাতায় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার বিরুদ্ধে মহাত্মা গান্ধীর প্রতিবাদ সভায় তরুণ ছাত্র নেতা শেখ মুজিবুর রহমান (পেছনে দাঁড়ানো) এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (১৯৪৭)।
বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে সচিবালয় গেইটে অবস্থান ধর্মঘটে পুলিশের হামলায় আহত সহযোদ্ধা শওকত আলীকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছেন শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৪৮)।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তির পর আওয়ামী লীগের কর্মীসভাতে যোগ দিতে যাচ্ছেন শেখ মুজিবুর রহমান।গাড়িতে আরও আছেন পিতা শেখ লুৎফর রহমান, শামসুল হক, ইয়ার মোহাম্মদ খান প্রমুখ (২৬ জুন, ১৯৪৯)।
চীনের বেইজিং- এ অনুষ্ঠিত এশিয়া-প্যাসিফিক রিম শান্তি সম্মেলনে পাকিস্তানের উদীয়মান জননেতা শেখ মুজিবুর রহমান (অক্টোবর ২-১২, ১৯৫২)।
ভাষা শহীদদের স্মরণে রাজপথেই মোনাজাতে শরিক হয়েছেন শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সতীর্থরা (২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৩) ।
নৌকায় চড়ে রাজশাহীতে নির্বাচনী প্রচারণায় যাচ্ছেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৫৪) ।
যুক্তফ্রন্ট সরকারের মূখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভায় বন এবং কৃষি মন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করছেন শেখ মুজিবুর রহমান (১৫ মে, ১৯৫৪)।
যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভার সদস্য খয়রাত হোসেন, শেখ মুজিবুর রহমান, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, আতাউর রহমান খান, শরৎচন্দ্র মজুমদার, মাহমুদ আলী। উপরের সারিতে ডান থেকে এম মনসুর আলী, ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, মশিউর রহমান, মনোরঞ্জন ধর ও আব্দুর রহমান খাঁ (১৯৫৪)।
পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও রাজনৈতিক শিক্ষাগুরু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৫৬)।
ঢাকায় চীনের প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাইয়ের সংবর্ধনা সভায় স্বাগত বক্তব্য পাঠ করছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান। পাশে দাঁড়ানো হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (২৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৬) ।
টাঙ্গাইলের কাগমারিতে অনুষ্ঠিত আফ্রো-এশীয় সাংস্কৃতিক সম্মেলনে শেখ মুজিবুর রহমান, সাথে আরো আছেন মাওলানা ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া ( ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৭)।
মন্ত্রীসভার বৈঠকে পূর্ব বাংলার গভর্নর শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ও মুখ্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খানের সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমান (৭ জুন, ১৯৫৭)।
নয়াদিল্লিতে ভারতের রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় সফরে যুক্তফ্রন্ট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খান এবং মন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৫৭) ।
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির চেয়ারম্যান এবং হেড অব স্টেট মাও সে তুঙের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করছেন শেখ মুজিবুর রহমান (অক্টোবর, ১৯৫৭)।
কারামুক্ত হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে সাথে নিয়ে আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী বক্তব্য রাখছেন শেখ মুজিবুর রহমান (১০ সেপ্টেম্বর, ১৯৬২) ।
পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের 'এবডো' (দি ইলেকটিভ বডি ডিসকোয়ালিফিকেশন অর্ডার) জারির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী বক্তব্য দিচ্ছেন শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৬২)।
শহীদ দিবসের প্রভাতফেরিতে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, মহিউদ্দিন আহমেদ ও তাজউদ্দীন আহমেদের সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমান (২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৪) ।
লাহোরে, পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের পক্ষে বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফা কর্মসূচি ঘোষণা করছেন শেখ মুজিবুর রহমান (৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৬)।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের অভ্যন্তরে স্থাপিত স্পেশাল ট্রাইব্যুনালে নেয়ার পথে শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৬৯) ।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার এবং কারামুক্তির পর কন্যা শেখ হাসিনার সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, পাশে আছেন বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব ও পুত্র শেখ কামাল (১৯৬৯)।